ঢাকা ১০:৪৮ অপরাহ্ন, রবিবার, ১৩ অক্টোবর ২০২৪, ২৮ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
পাঁচ মিলিয়ন ডলারের লোভ দেখিয়ে অভিনব কায়দায় প্রতারনায় গ্রেফতার আজিজ মোল্লা “প্রভাত ফিরে এসো” দিয়ে মঞ্চ মাতালেন অভিনেত্রী উর্মি বাকেরগঞ্জে প্রবাসীকে কুপিয়ে হত্যার চেষ্টা,আহত-২ থানায় মামলা দায়ের দাগনভূঞায় বন্যায় ক্ষতিগ্রস্তদের মাঝে সেনাবাহিনীর ঢেউটিন ও নগদ অর্থ বিতরণ নাঙ্গলমোড়ায় যেন অশুভ শক্তি অস্থিতিশীল পরিবেশ সৃষ্টি না করে : সালাউদ্দীন আলী তারেক রহমানের নেতৃত্বে আগামীর বাংলাদেশ হবে সম্প্রীতির-এটিএম জাহেদ চৌধুরী সাংবাদিক মেহেদী হাসানের উপর বখাটে দুস্কৃতি কারীদের হামলা দেশে নমরুদের জমানা শেষ, যারা গুমের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে এদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার দিন শেষ দিন দুপুরে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক দখল। ঘটতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা ভাষা সৈনিক যারা ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম বদিউল আলম চৌধুরী

চেইন অব কমাণ্ড ভেস্তে পড়েছে ওষুধ প্রশাসনের

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০৭:৩৮:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩
  • ২২৮৫ বার পড়া হয়েছে

অযোগ্য অদক্ষ্য ও অদুরদর্শি নেতৃত্বের কারণে চেইন অব কমাণ্ড ভেঙ্গে পড়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের । অভিযোগ রয়েছে, যে কর্মকর্তা যেসব পদের যোগ্য নয় তাকে দিয়ে ওই পদের কাজ করানোর ফলে বিশৃ্খংলা যেন ছাড়ছে না ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে। এমনকি দায়িত্ব প্রাপ্ত পরিচালকরা মানছেন না মহাপরিচালকের কথা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার বিকেলে ওষুধ প্রশাসন ভবনের অডিটরিয়ামে, স্বস্থ্য সচিবের নির্দেশে স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট ওসুধ প্রশাসন গড়ার লক্ষ্যে আলোচনা সভা ডাকেন ওষুধ প্রশাসনের বর্তমান মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ। এছাড়া স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের যুক্তি অনুযায়ী ড্রাগ লাইসেন্স এর ফি বৃদ্ধি, নতুন ওষুধ অনুমোদনের ফি বৃদ্ধি সহ প্রতিষ্ঠানটিকে যুগোপযোগী করার বিষয় আলোচনা হয়। আলোচনা চলাকালিন সময় মন্ত্রনালয়ের কল আসলে অধিদফতরের মহাপরিচালক আলোচনা চালিয়ে যাওয়া কথা বলে আলোচনা সভার দায়িত্ব পরিচালক আইয়ুব হোসেন কে দিয়ে তিনি মন্ত্রণালয়ে চলে যান।

পরে এই আলোচনা সভায় পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি প্রস্তাব পেশ করেন উক্ত প্রস্তাব টি কোনরূপ বিবেচনা না করেই মো. সালাউদ্দিন ওই প্রস্তাব টির বিশয়ে বিরুপ মন্তব্য করায় দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয় এবং একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি ঘটন করা হয়। ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালককে আহবায়ক করে কমিটি করা হয়। এতে অন্য সদস্যরা হলেন, পরিচালক মো, আইয়ুব হোসেন ,পরিচালক মো: মোজাম্মেল হোসেন এবং উপ-পরিচালক মো.সামসু উদ্দিন।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের স্টক হোল্ডার রা বলছেন, ওষুধ প্রশাসনে পরিচালকরা সবাই প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা তাহলে কিভাবে হাতাহাতির মতো ঘটনা ঘটে। তারা মনে করছেন অযোগ্য কর্মকর্তাদের প্রশাসনিক দায়িত্ব দেয়ার কারণে এই অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেছে।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

পাঁচ মিলিয়ন ডলারের লোভ দেখিয়ে অভিনব কায়দায় প্রতারনায় গ্রেফতার আজিজ মোল্লা

চেইন অব কমাণ্ড ভেস্তে পড়েছে ওষুধ প্রশাসনের

আপডেট সময় : ০৭:৩৮:৩২ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৪ এপ্রিল ২০২৩

অযোগ্য অদক্ষ্য ও অদুরদর্শি নেতৃত্বের কারণে চেইন অব কমাণ্ড ভেঙ্গে পড়েছে ওষুধ প্রশাসন অধিদপ্তরের । অভিযোগ রয়েছে, যে কর্মকর্তা যেসব পদের যোগ্য নয় তাকে দিয়ে ওই পদের কাজ করানোর ফলে বিশৃ্খংলা যেন ছাড়ছে না ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে। এমনকি দায়িত্ব প্রাপ্ত পরিচালকরা মানছেন না মহাপরিচালকের কথা।

খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত মঙ্গলবার বিকেলে ওষুধ প্রশাসন ভবনের অডিটরিয়ামে, স্বস্থ্য সচিবের নির্দেশে স্মার্ট বাংলাদেশের স্মার্ট ওসুধ প্রশাসন গড়ার লক্ষ্যে আলোচনা সভা ডাকেন ওষুধ প্রশাসনের বর্তমান মহাপরিচালক মেজর জেনারেল মোহাম্মদ ইউসুফ। এছাড়া স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের সচিবের যুক্তি অনুযায়ী ড্রাগ লাইসেন্স এর ফি বৃদ্ধি, নতুন ওষুধ অনুমোদনের ফি বৃদ্ধি সহ প্রতিষ্ঠানটিকে যুগোপযোগী করার বিষয় আলোচনা হয়। আলোচনা চলাকালিন সময় মন্ত্রনালয়ের কল আসলে অধিদফতরের মহাপরিচালক আলোচনা চালিয়ে যাওয়া কথা বলে আলোচনা সভার দায়িত্ব পরিচালক আইয়ুব হোসেন কে দিয়ে তিনি মন্ত্রণালয়ে চলে যান।

পরে এই আলোচনা সভায় পরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান একটি প্রস্তাব পেশ করেন উক্ত প্রস্তাব টি কোনরূপ বিবেচনা না করেই মো. সালাউদ্দিন ওই প্রস্তাব টির বিশয়ে বিরুপ মন্তব্য করায় দুজনের মধ্যে বাকবিতণ্ডা হয় এবং একপর্যায়ে হাতাহাতির ঘটনা ঘটে। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার ৩ সদস্যের একটি তদন্ত কমিটি ঘটন করা হয়। ওষুধ প্রশাসনের মহাপরিচালককে আহবায়ক করে কমিটি করা হয়। এতে অন্য সদস্যরা হলেন, পরিচালক মো, আইয়ুব হোসেন ,পরিচালক মো: মোজাম্মেল হোসেন এবং উপ-পরিচালক মো.সামসু উদ্দিন।
ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরের স্টক হোল্ডার রা বলছেন, ওষুধ প্রশাসনে পরিচালকরা সবাই প্রথম শ্রেনীর কর্মকর্তা তাহলে কিভাবে হাতাহাতির মতো ঘটনা ঘটে। তারা মনে করছেন অযোগ্য কর্মকর্তাদের প্রশাসনিক দায়িত্ব দেয়ার কারণে এই অপ্রিতিকর ঘটনা ঘটেছে।