ঢাকা ০৯:৪১ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১২ অক্টোবর ২০২৪, ২৭ আশ্বিন ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
সাংবাদিক মেহেদী হাসানের উপর বখাটে দুস্কৃতি কারীদের হামলা দেশে নমরুদের জমানা শেষ, যারা গুমের রাজনীতি প্রতিষ্ঠা করেছে এদেশের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় আসার দিন শেষ দিন দুপুরে চট্টগ্রাম-খাগড়াছড়ি মহাসড়ক দখল। ঘটতে পারে মারাত্মক দুর্ঘটনা ভাষা সৈনিক যারা ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম বদিউল আলম চৌধুরী সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির বন্ধন অটুট রেখে দেশকে এগিয়ে নিতে হবে — আবু সুফিয়ান বিএনপি নেতাকর্মীরা দিনরাত হিন্দু সম্প্রদায়ের পাশে থাকবে-বক্কর আনোয়ারা উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তাকে বদলির আদেশ নিরাপদ সড়ক আন্দোলন জোরদারে চট্টগ্রামে পলিসি ইনফ্লুয়েন্স গ্রুপ (পিআইজি) গঠিত সাতকানিয়ার কেরানী হাটে অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে উপজেলা প্রশাসনের অভিযান আনোয়ারায় ক্যান্সার আক্রান্ত হাসানকে বাঁচাতে এগিয়ে আসুন

দলিলে সাক্ষী হওয়ায় সোনাগাজীর পৌর কাউন্সিলর ইমাম ভূঞার বিরুদ্ধে অপপ্রচার

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০২:১৪:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩
  • ২৩১৮ বার পড়া হয়েছে

সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি :-জমি ক্রয়ের দলিলে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করায় সোনাগাজী পৌরসভার টানা ৪র্থ বার জনগণের ভোটে নির্বাচিত সবচেয়ে জনপ্রিয় কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা ইমাম উদ্দিন ভূঞার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর পোস্ট করায় এলাকায় জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ৩০/০১/২০২৩ইং মতিগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার অফিসে সম্পাদিত দলিল নং- ৮৯৪/২০২৩ ইং, সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করায় পৌর কাউন্সিলর ইমাম ভূঞাকে জড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারণা ও জাল জালিয়াতি করে ভুয়া খতিয়ান ও জাল দলিল সৃজন করেছেন বলে আপত্তিকর পোস্ট করা হয়। এতে কাউন্সিলর ইমাম ভূঞা’কে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপপ্রচার করা হয়েছে বলে কাউন্সিলর ও সোনাগাজীর সচেতন মহল মনে করেন।

পৌর কাউন্সিলর ইমাম ভূঞা জানান, আমি উক্ত জমির ক্রেতা বা বিক্রেতা নই, আবার সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য নই, আমি একজন জনপ্রতিনিধি ও সমাজসেবী, দলিল দাতা- চরছান্দিয়ার মৃত ওয়াজি উল্যাহর স্ত্রী মনোজা বেগম ও তার ছেলে বেলাল হোসেন। গ্রহীতা – চরগণেশ গ্রামের মৃত আবদুর রবের পুত্র বেলায়েত হোসেন ও তার ছেলে জাহিদ হোসেন এবং তারিকুল ইসলাম। বিক্রিত জমির পরিমাণ ৪৪২.৮০শতক বিক্রিত মূল্য ৩০ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

বিক্রিত জমি দাতা বেলাল হোসেনের পিতা ওয়াজি উল্যাহ ও মাতা মনোজা বেগমের নামে খতিয়ান ও বেলাল হোসেন গং য়ের নামে অনলাইন দাখিলা বিদ্যমান রয়েছে। সকল কাগজপত্র প্রদর্শন করার পর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে উক্ত দলিল সম্পাদন করা হয়েছে, খতিয়ান ও দাখিলা সহ অপরাপর কাগজপত্র ভুয়া কিংবা দলিল জাল কিনা এটা দেখার দায়িত্ব সাব রেজিস্ট্রারের। একজন জনপ্রতিনিধি ও সমাজসেবী হিসেবে আমার সম্মুখে সম্পাদিত উক্ত দলিলে আমি সাক্ষী হয়েছি।

বিক্রিত জমির তফসিল :- জেলা- ফেনী, থানা- সোনাগাজী, ৫নং চরদরবেশ ইউনিয়নের দক্ষিণ চরদরবেশ মৌজার জেএল নং- সিএস-২৩০নং, দিয়ারা ৯৮/৯০ ও বিএস ৯৪ নং। সাবেক ০৬ নং ফাইনাল খতিয়ান। দিয়ারা /আরএস ৩৪৭ নং ফাইনাল খতিয়ান। দাগ নং- সাবেক ৩৩১ নাল, দিয়ারা ১৫০৩/৫৩ (১০০শতক) ও ১৫০৩/৫৩-১ দাগ নাল (৫৪০ শতক জমি) বিএস ৯৫০১ নাল (৫০৮ শতক জমি) বিএস ৯৫০২ দাগ নাল (১৩০ শতক জমি) একুনে বর্ণিত দাগ আন্দরে ১৮৪.৭০ (১নং দাতার দানকৃত) বর্ণিত তফসিলে ২নং দাতার ২৫৮.১০শতক (দানকৃত ভূমি) বটে।

কাউন্সিলর ইমাম ভূঞা উক্ত ঘটনায় তাকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং কারো দ্বারা প্ররোচিত হয়ে এই ধরনের বানোয়াট প্রচার-প্রচারণা থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ জানান।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

সাংবাদিক মেহেদী হাসানের উপর বখাটে দুস্কৃতি কারীদের হামলা

দলিলে সাক্ষী হওয়ায় সোনাগাজীর পৌর কাউন্সিলর ইমাম ভূঞার বিরুদ্ধে অপপ্রচার

আপডেট সময় : ০২:১৪:৪০ পূর্বাহ্ন, শুক্রবার, ১০ ফেব্রুয়ারী ২০২৩

সোনাগাজী (ফেনী) প্রতিনিধি :-জমি ক্রয়ের দলিলে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করায় সোনাগাজী পৌরসভার টানা ৪র্থ বার জনগণের ভোটে নির্বাচিত সবচেয়ে জনপ্রিয় কাউন্সিলর ও বিএনপি নেতা ইমাম উদ্দিন ভূঞার বিরুদ্ধে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে আপত্তিকর পোস্ট করায় এলাকায় জনমনে ক্ষোভ বিরাজ করছে।

সরেজমিন খোঁজ নিয়ে জানা যায়, গত ৩০/০১/২০২৩ইং মতিগঞ্জ সাব রেজিস্ট্রার অফিসে সম্পাদিত দলিল নং- ৮৯৪/২০২৩ ইং, সাক্ষী হিসেবে সাক্ষর করায় পৌর কাউন্সিলর ইমাম ভূঞাকে জড়িয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রতারণা ও জাল জালিয়াতি করে ভুয়া খতিয়ান ও জাল দলিল সৃজন করেছেন বলে আপত্তিকর পোস্ট করা হয়। এতে কাউন্সিলর ইমাম ভূঞা’কে সামাজিক ও রাজনৈতিক ভাবে হেয় প্রতিপন্ন করার অসৎ উদ্দেশ্যে অপপ্রচার করা হয়েছে বলে কাউন্সিলর ও সোনাগাজীর সচেতন মহল মনে করেন।

পৌর কাউন্সিলর ইমাম ভূঞা জানান, আমি উক্ত জমির ক্রেতা বা বিক্রেতা নই, আবার সংঘবদ্ধ প্রতারক চক্রের সদস্য নই, আমি একজন জনপ্রতিনিধি ও সমাজসেবী, দলিল দাতা- চরছান্দিয়ার মৃত ওয়াজি উল্যাহর স্ত্রী মনোজা বেগম ও তার ছেলে বেলাল হোসেন। গ্রহীতা – চরগণেশ গ্রামের মৃত আবদুর রবের পুত্র বেলায়েত হোসেন ও তার ছেলে জাহিদ হোসেন এবং তারিকুল ইসলাম। বিক্রিত জমির পরিমাণ ৪৪২.৮০শতক বিক্রিত মূল্য ৩০ লাখ ৩২ হাজার টাকা।

বিক্রিত জমি দাতা বেলাল হোসেনের পিতা ওয়াজি উল্যাহ ও মাতা মনোজা বেগমের নামে খতিয়ান ও বেলাল হোসেন গং য়ের নামে অনলাইন দাখিলা বিদ্যমান রয়েছে। সকল কাগজপত্র প্রদর্শন করার পর সাব রেজিস্ট্রার অফিসে উক্ত দলিল সম্পাদন করা হয়েছে, খতিয়ান ও দাখিলা সহ অপরাপর কাগজপত্র ভুয়া কিংবা দলিল জাল কিনা এটা দেখার দায়িত্ব সাব রেজিস্ট্রারের। একজন জনপ্রতিনিধি ও সমাজসেবী হিসেবে আমার সম্মুখে সম্পাদিত উক্ত দলিলে আমি সাক্ষী হয়েছি।

বিক্রিত জমির তফসিল :- জেলা- ফেনী, থানা- সোনাগাজী, ৫নং চরদরবেশ ইউনিয়নের দক্ষিণ চরদরবেশ মৌজার জেএল নং- সিএস-২৩০নং, দিয়ারা ৯৮/৯০ ও বিএস ৯৪ নং। সাবেক ০৬ নং ফাইনাল খতিয়ান। দিয়ারা /আরএস ৩৪৭ নং ফাইনাল খতিয়ান। দাগ নং- সাবেক ৩৩১ নাল, দিয়ারা ১৫০৩/৫৩ (১০০শতক) ও ১৫০৩/৫৩-১ দাগ নাল (৫৪০ শতক জমি) বিএস ৯৫০১ নাল (৫০৮ শতক জমি) বিএস ৯৫০২ দাগ নাল (১৩০ শতক জমি) একুনে বর্ণিত দাগ আন্দরে ১৮৪.৭০ (১নং দাতার দানকৃত) বর্ণিত তফসিলে ২নং দাতার ২৫৮.১০শতক (দানকৃত ভূমি) বটে।

কাউন্সিলর ইমাম ভূঞা উক্ত ঘটনায় তাকে জড়িয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য প্রচার করায় তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানান এবং কারো দ্বারা প্ররোচিত হয়ে এই ধরনের বানোয়াট প্রচার-প্রচারণা থেকে বিরত থাকার জন্য সংশ্লিষ্ট সকলের প্রতি অনুরোধ জানান।