ঢাকা ০৬:০১ পূর্বাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ০৭ ডিসেম্বর ২০২৩, ২৩ অগ্রহায়ণ ১৪৩০ বঙ্গাব্দ
সংবাদ শিরোনাম ::
এই স্বার্থের দুনিয়ায় কেউ কারো নয় ক্ষত-বিক্ষত হৃদয় নিয়ে একাই চলতে হয়! তাহিরপুরে ঝুঁকি নিয়ে ২০ গ্রামের মানুষের ভাঙা ব্রিজ পারাপার বাগমারায় নৌকার বিজয় সুনিশ্চিত-আবুল কালাম আজাদ বাগেরহাটে হযরত খানজাহানের দীঘি থেকে ভ্যান চালকের মরদেহ উদ্ধার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্মার্ট ও ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যায়ে নৌকায় ভোট দিন : আব্দুল হাফিজ মল্লিক! নৌকা মানে উন্নয়ন,দেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখতে নৌকায় ভোট দিন : দারা রানীশংকৈলে কৃষকদের মাঝে বিনামুল্যে সার ও বীজ বিতরণ বাকেরগঞ্জে মহান বিজয় দিবস উদযাপনের প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত গারুড়িয়ায় লাঙ্গল মার্কার পক্ষে কাইয়ুম খানের উদ্যোগে প্রচার মিছিল ও শোডাউন সম্মাননা পেলেন ডা. মোঃ জয়নাল

দানবীর আব্দুর রহিম এর উদ্যোগে দক্ষিণ নেয়াজপুরে মসজিদের সংস্কার কাজে সার্বিক সহযোগিতা

  • মাসুদ রানা
  • আপডেট সময় : ০৭:১৪:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০২৩
  • ২১৪১ বার পড়া হয়েছে

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ মসজিদ হলো মুসলিম সমাজের মূলকেন্দ্র। এ কারণে রাসুল (সা.) হিজরতের প্রথম দিনই মসজিদ নির্মাণের কাজে আত্মনিয়োগ করেছেন। মদিনায় হিজরতের সময় যাত্রাবিরতিকালে তিনি কুবা নামক স্থানে ইসলামের প্রথম মসজিদ নির্মাণ করেন। পরে মদিনায় পৌঁছে তিনি মসজিদ-ই-নববী স্থাপন করেন। এবং সেখান থেকেই ইসলামের জ্যোতি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেন।
মসজিদ নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণকারীদের মহান আল্লাহ ভীষণ পছন্দ করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারাই তো আল্লাহর মসজিদের আবাদ করবে, যারা ঈমান আনে আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি, সালাত কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না। অতএব আশা করা যায়, তারা হবে সৎপথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত। (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১৮)

হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মসজিদ নির্মাণ করবে, মহান আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে অনুরূপ ঘর তৈরি করে দেবেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৫০)
তাছাড়া মসজিদ নির্মাণ এমন একটি পুণ্যময় কাজ, যার সওয়াব মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে। যত দিন সেই মসজিদে আল্লাহর ইবাদত হবে, তত দিন নির্মাণকারী এর সওয়াব পেতে থাকে।

তাই আমাদের উচিত একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় মসজিদ নির্মাণ করা। কারো সেই সামর্থ্য না থাকলে কমপক্ষে সহযোগিতা করবে। মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণে আত্মনিয়োগ করবে। মসজিদকে সর্বদা পরিচ্ছন্ন ও সুগন্ধিময় করে রাখবে।
এরই ধারাবাহিকতায় ফেনী জেলার দাগনভূইয়া থানাধীন দক্ষিণ নেয়াজপুর উপমহাদেশের বিখ্যাত আলেমেদ্বীন হযরত মাওলানা নুর মুহাম্মদ আ’জমী সাহেব (র:) জামে মসজিদের নিচ তলার (১৭শ স্কয়ারফুট) ফ্লোরের সম্পূর্ণ টাইলস ব্যক্তি উদ্দ্যোগে দান করছেন নোয়াখালী মানুষের স্মৃতিপটে দানবীর হাতেমতাই! গরীবদুঃখীর আবেগ ভালোবাসার নাম ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দানবীর সমাজসেবক ও রহিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস এর সত্ত্বাধিকারী আব্দুর রহিম ।নোয়াখালী সোনাইমুড়ী এলাকায় যেকোনো শিক্ষার্থী টাকার অভাবে পরলেই শিক্ষার দায়িত্ব নেন,টাকার অভাবে কেউ যেনো চিকিৎসা বঞ্চিত না হয়, তার দায়িত্ব নিয়ে নেয় তিনি,সুধু তাই নয় সামাজিক, ধর্মীও, রাজনৈতিক যেকোনো কাজেই সহযোগীতা প্রদান করেন আব্দুর রহিম খান।করোনাকালীন সময়ে নিজ এলাকায় ও ঢাকাতে অসংখ্য হতদরিদ্র দিনমজুর কে আর্থিক সহযোগীতা করে নোয়াখালী সোনাইমুড়ীসহ দেশব্যাপী তিনি প্রশংসনীয় হয়েছেন।

এই বিষয়ে ফেনীর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাবেক ছাত্রনেতা ও সিলোনিয়া হাই-স্কুলের দাতা সদস্য শাখাওয়াত হোসেন রিজভীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ও দানবীর আব্দুর রহিম খান একজন সাদামাঠা নিরঅহকারী মানুষ তিনি সামাজিক ও আত্নমানবতার সেবায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন ।

ট্যাগস :
জনপ্রিয় সংবাদ

এই স্বার্থের দুনিয়ায় কেউ কারো নয় ক্ষত-বিক্ষত হৃদয় নিয়ে একাই চলতে হয়!

দানবীর আব্দুর রহিম এর উদ্যোগে দক্ষিণ নেয়াজপুরে মসজিদের সংস্কার কাজে সার্বিক সহযোগিতা

আপডেট সময় : ০৭:১৪:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ৯ জুন ২০২৩

নিজস্ব প্রতিবেদনঃ মসজিদ হলো মুসলিম সমাজের মূলকেন্দ্র। এ কারণে রাসুল (সা.) হিজরতের প্রথম দিনই মসজিদ নির্মাণের কাজে আত্মনিয়োগ করেছেন। মদিনায় হিজরতের সময় যাত্রাবিরতিকালে তিনি কুবা নামক স্থানে ইসলামের প্রথম মসজিদ নির্মাণ করেন। পরে মদিনায় পৌঁছে তিনি মসজিদ-ই-নববী স্থাপন করেন। এবং সেখান থেকেই ইসলামের জ্যোতি বিশ্বব্যাপী ছড়িয়ে দেন।
মসজিদ নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণকারীদের মহান আল্লাহ ভীষণ পছন্দ করেন। পবিত্র কোরআনে ইরশাদ হয়েছে, ‘তারাই তো আল্লাহর মসজিদের আবাদ করবে, যারা ঈমান আনে আল্লাহ ও শেষ দিনের প্রতি, সালাত কায়েম করে, জাকাত দেয় এবং আল্লাহ ছাড়া অন্য কাউকে ভয় করে না। অতএব আশা করা যায়, তারা হবে সৎপথপ্রাপ্তদের অন্তর্ভুক্ত। (সুরা : তাওবা, আয়াত : ১৮)

হাদিস শরিফে ইরশাদ হয়েছে, ‘যে ব্যক্তি আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য মসজিদ নির্মাণ করবে, মহান আল্লাহ তার জন্য জান্নাতে অনুরূপ ঘর তৈরি করে দেবেন।’ (বুখারি, হাদিস : ৪৫০)
তাছাড়া মসজিদ নির্মাণ এমন একটি পুণ্যময় কাজ, যার সওয়াব মৃত্যুর পরও অব্যাহত থাকে। যত দিন সেই মসজিদে আল্লাহর ইবাদত হবে, তত দিন নির্মাণকারী এর সওয়াব পেতে থাকে।

তাই আমাদের উচিত একমাত্র আল্লাহর সন্তুষ্টির আশায় মসজিদ নির্মাণ করা। কারো সেই সামর্থ্য না থাকলে কমপক্ষে সহযোগিতা করবে। মসজিদের রক্ষণাবেক্ষণে আত্মনিয়োগ করবে। মসজিদকে সর্বদা পরিচ্ছন্ন ও সুগন্ধিময় করে রাখবে।
এরই ধারাবাহিকতায় ফেনী জেলার দাগনভূইয়া থানাধীন দক্ষিণ নেয়াজপুর উপমহাদেশের বিখ্যাত আলেমেদ্বীন হযরত মাওলানা নুর মুহাম্মদ আ’জমী সাহেব (র:) জামে মসজিদের নিচ তলার (১৭শ স্কয়ারফুট) ফ্লোরের সম্পূর্ণ টাইলস ব্যক্তি উদ্দ্যোগে দান করছেন নোয়াখালী মানুষের স্মৃতিপটে দানবীর হাতেমতাই! গরীবদুঃখীর আবেগ ভালোবাসার নাম ঢাকার বিশিষ্ট ব্যবসায়ী দানবীর সমাজসেবক ও রহিম ট্রাভেলস এন্ড ট্যুরস এর সত্ত্বাধিকারী আব্দুর রহিম ।নোয়াখালী সোনাইমুড়ী এলাকায় যেকোনো শিক্ষার্থী টাকার অভাবে পরলেই শিক্ষার দায়িত্ব নেন,টাকার অভাবে কেউ যেনো চিকিৎসা বঞ্চিত না হয়, তার দায়িত্ব নিয়ে নেয় তিনি,সুধু তাই নয় সামাজিক, ধর্মীও, রাজনৈতিক যেকোনো কাজেই সহযোগীতা প্রদান করেন আব্দুর রহিম খান।করোনাকালীন সময়ে নিজ এলাকায় ও ঢাকাতে অসংখ্য হতদরিদ্র দিনমজুর কে আর্থিক সহযোগীতা করে নোয়াখালী সোনাইমুড়ীসহ দেশব্যাপী তিনি প্রশংসনীয় হয়েছেন।

এই বিষয়ে ফেনীর বিশিষ্ট ব্যবসায়ী সাবেক ছাত্রনেতা ও সিলোনিয়া হাই-স্কুলের দাতা সদস্য শাখাওয়াত হোসেন রিজভীর কাছে জানতে চাইলে তিনি বলেন বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবক ও দানবীর আব্দুর রহিম খান একজন সাদামাঠা নিরঅহকারী মানুষ তিনি সামাজিক ও আত্নমানবতার সেবায় প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন ।