নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকাঃ গত ৮ সেপটেম্বর সূত্রাপুরের ৪৪নং ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি জন, এবং সাধারণ সম্পাদক প্রদীপের চাঁদাবাজি এমন শিরোনামে একটি গনমাধ্যম সংবাদ পাকাশ করে। যা সম্পূর্ন রুপে বানোয়াট ও মিথ্য বলে দাবি করেছেন সূত্রাপুর থানা ৪৪ নং ওয়ার্ড জাতীয়তাবাদী দল বিএনপির সভাপতি ও সাধারণ। তারা বলেন একটি অনলাইন সংবাদ মাধ্যমে আমাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে তা সম্পূর্ন রূপে মিথ্য ও বানোয়াট যা উদ্যেশপ্রনদিত, কেউ আমাদের সম্মান হানি করার জন্য সাংবাদিকদের মিথ্যা তথ্য দিয়ে হয়রানীর চেষ্টা করছে তাই আমি সে সকল মিথ্যা সংবাদের তিব্র প্রতিবাদ জানাই। আমরা বিগত সৈরাচার হাসিনার আমলে অনেক জেল জুলুম খেটেছি, তবুও কারোর সাথে আপষ করি নাই, আজ আমরা সে সকল হামলা মামলা থেকে মুক্তি পেয়েছি, দেশ নায়ক তারেক রহমানের নির্দেশে এলাকায় সুষ্ঠ রাজনীতি প্রতিষ্ঠিত করতে কাজ করছি এবং সকল অপরাদের বিরুদ্ধে কঠর অবস্থান নেওয়ায় প্রতিপক্ষরা আমাদের বিরুদ্ধে সরজন্ত্র করছে তাই আমি সাংবাদিকদের প্রতি অনুরোধ করবো কোন সংবাদ প্রকাশ করার আগে তা সঠিখ ভাবে যাচাই বাচাই করে সত্যটা প্রকাশ করেন।
সংবাদের সত্যতা যাচাই করতে প্রকাশিত সংবাদে যাদের ভুক্তভ’গি দেখানো হয়েছে, সে সকল ভুক্তভোগিদের সাথে এ প্রতিবেদক যোগাযোগ করলে তারা সকল অভিযোগ অশিকার করে বলেন আমরা তেমন কোন সাংবাদিককে তথ্য বা অভিযোগ দেইনি তাহলে তারা কিভাবে আমাদের বক্তব্য পেলেন, এমন মিথ্যা ও মনগড়া সংবাদের তিব্র নিন্দা জানাই।
তাছাড়া সংবাদের বিষয়ে সেই অনলাইন গণমাধ্যমের দেওয়া অফিসের ঠিকানায় গিয়ে তাদের অফিসের খুঁজে পাওয়া যায়নি এবং কর্তৃপক্ষের দেওয়া নাম্বারগুলোতে যোগাযোগ করা হলে তা বন্ধ পাওয়া যায়।
এমন মিথ্যা ও বানোয়াট উদ্দেশ্যপ্রণোদিত সংবাদ প্রকাশ করে রাজনীতিবিদ দের হয়রানি করার বিষয়টি ইতিবাচক হিসেবে দেখছেন সাধারন মানুষ সহ রাজনীতি অঙ্গনের অনেক রাজনীতিবিদরা। তাই শুশিল সমাজের অনেকে বলছেন এমন মিথ্যা সংবাদ গুলোর প্রতি আইনের বিশেষ নজর দারি বারানোর কথা, কোন তথ্য প্রমান ছাড়া কাউকে হয়রানি করা মোটেও ঠিক নয়। এ সকল বিষয়ে আইন কি নিতে হবে কঠোর ব্যবস্থা।