
নিজস্ব প্রতিবেদক :- বাকেরগঞ্জের সীমান্তবর্তী এলাকার বিশারিকাঠী ও টুমচরের মশারি জাল দিয়ে প্রকাশ্যে কিছু অসাধু জেলে ইলিশ মাছের ছোট ছোট বাচ্ছা নিয়মিত ধরছেন, এতে ধ্বংস হচ্ছে ইলিশের ভবিষ্যৎ রাজস্ব হারাচ্ছে সরকার।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায় টুমচরের রুবেল মাঝি ও মানিক মাঝি দলবল নিয়ে প্রশাসনের নাকের ডগায় বসেই অবাধে অবৈধ জাল দিয়ে মাছ ধরার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। প্রতিনিয়ত চর বিশারিকাঠি কারেন্ট এর টাওয়ার সংলগ্ন এলাকায় নদীতে নতুন চর এলাকায় গড়ে তুলেছে তাদের বাচ্ছা ইলিশ ধরার মহা উৎসব, প্রতিদিন তারা গড়ে ৭০-৮০ হাজার টাকার বাচ্চা ইলিশ বিক্রি করছেন। সম্প্রতি গত তিন চারদিন পূর্বে নতুন জোয়ারে ১লক্ষ ২০ হাজার টাকার বাচ্ছা ইলিশ বিক্রি করারে আলোচনায় এসেছেন।
মাছ ধরার স্থানটি বরিশাল সদর ও বাকেরগঞ্জ উপজেলার সিমান্তবর্তী হওয়ায় অভিযান হয় না বল্লেই চলে। এই সুযোগ ব্যবহার করে তারা ইলিশ মাছের বাচ্ছা ধ্বংসে লিপ্ত রয়েছে।নাম প্রকাশ না করার শর্তে একাধিক জেলে সংবাদ মাধ্যমকে জানান রুবেল ও মানিক মাঝি মৎস্য প্রশাসনের উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ দের ম্যানেজ করেই অবৈধ মশারি জাল দিয়ে প্রতিদিন ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকার বাচ্চা ইলিশ ধরে বীর দাপটে বিক্রি করছেন।
এবিষয়ে জানতে রুবেল মাঝি সংবাদ মাধ্যম কে জানান প্রশাসনকে ম্যানেজ করেই তারা মাছ শিকার করেন, প্রতিদিন প্রশাসনের জন্য একটি খরচ তাদের কাছ থেকে নেওয়া হয়। মানিক মাঝি প্রথমে অসিকার গেলেও পরবর্তীতে মাছ ধরার বিষয়টি স্বীকার করেন। প্রশাসনকে মহাজনরা ম্যানেজের করেন এবিষয়ে তাদের কোন হাতনেই।
বাকেরগঞ্জ উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা চলতি দায়িত্ব নাসির উদ্দিন সংবাদ মাধ্যমকে জানান,উপরোস্ত কর্মকর্তাদের সাথে আলোচনা করে এদের বিরুদ্ধে কঠোর অভিযান পরিচালনা করা হবে