
রোজা ও ঈদের কেনাকাটা এবং ব্যবসা-বাণিজ্য ঘিরে সক্রিয় হচ্ছে পেশাদার ও মৌসুমি অপরাধীরা। জাল টাকার কারবার, ছিনতাই, ডাকাতি, গাড়ি চুরি, অজ্ঞান পার্টি ও মলম পার্টির কিছু তৎপরতা ইতিমধ্যে দৃশ্যমান হয়েছে। এ অবস্থায় রমজান মাসে দাগনভূঞা থানাধীন বিভিন্ন গুরুত্বপূন্ন স্থানে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর যৌথ অভিযান আরও জোরদার করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। তবে অভিযানের নাম ‘ডেভিল হান্ট’ আর থাকছে না বলে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়–সংশ্লিষ্ট একাধিক সূত্র থেকে জানা গেছে।
রমজান মাসে বিশেষ কিছু অপরাধ বৃদ্ধির আশঙ্কার কথা একাধিক গোয়েন্দা প্রতিবেদনেও উঠে এসেছে। এমন আশঙ্কা সামনে রেখে সরকারের পক্ষ থেকে নিরাপত্তা প্রস্তুতি জোরদার করতে বলা হয়েছে। এ অবস্থায় আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীগুলোও রাজধানীসহ সারা দেশে নিরাপত্তাব্যবস্থা নতুনভাবে সাজিয়েছে।
অভিযানের বিষয়ে দাগনভূঞা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা(ওসি)মোহাম্মদ লুৎফর রহমান বলেন পবিত্র মাহে রমজান উপলক্ষে দাগনভূঞা থানাধীন এলাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির উন্নতির জন্য চলমান বিশেষ অভিযান রমজান মাসে আরও জোরদার করা হবে।ব্যাংকে বড় অঙ্কের টাকা জমা ও উত্তোলনের সময় ডাকাতি বন্ধে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দেওয়া হবে ।আজকের অভিযানে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে নিয়ম বর্হিভূত কর্মকান্ডের জন্য অনুমানিক ১ লক্ষ ১০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়।
আজকের যৌথবাহিনীর অভিযানে উপস্থিত ছিলেন, দাগনভূঞা থানার দায়িত্ব প্রাপ্ত সেনা কর্মকর্তা মেজর শাহরিয়ার,এসিল্যান্ড শহিদুল ইসলাম ও দাগনভূঞা থানার অফিসার ফোর্স ও যৌথ বাহিনীর অনেক কর্মকর্তা।