নিজস্ব প্রতিবেদক :সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে রাজশাহী মহানগর যুবলীগের সাবেক দপ্তর সম্পাদক ইতু হাসান তাঁর পারিবারিক ইতিহাস ঐতিহ্য নিয়ে পোস্ট করেছেন।শিরোনামে তিনি লিখেন আমার দাদার বাড়ি।নিম্নে সে পোস্টটি হুবহু তুলে ধরা হলো :-
সিরাজগঞ্জ জেলার তাড়াশ উপজেলা, বারুহাস গ্রামে অবস্থিত ঐতিহাসিক সিরাজগঞ্জ, নাটোর ও রাজশাহীর জমিদার মৌলভী দেলোয়ার আলী খাঁন চৌধুরীর প্রাসাদসম বিশাল জমিদার বাড়ি এইটি।”দেলেওয়ার আলি খাঁন চৌধুরীর বড় ছেলে দানেশ মোহাম্মাদ খাঁন চৌধুরী আমার দাদা।এটা আমার দাদার বাড়ি।আমার বাবার নাম-ফিরোজ খাঁন চৌধুরী।আমার বাবার আপন ফুপু “নুরুন নাহার চৌধুরানী, মওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগীশ আমার বাবার আপন ফুপা এবং আমার দাদা।আঠারো শতকে ভারতবর্ষের কোলকাতার বিখ্যাত রাজমিস্ত্রী দ্বারা জমিদার মৌলভী দেলোয়ার আলী খাঁন চৌধুরী এই প্রাসাদসম বাড়িটি নির্মাণ করেন।পুনশ্চঃ ক্ষণজন্মা পুরুষ মাওলানা তর্কবাগীশ এর শ্বশুর বাড়ি এইটি।জমিদার মৌলভী দেলোয়ার আলী খাঁন চৌধুরীর মেজো মেয়ে বেগম নূরুণনাহার চৌধুরানীকে মাওলানা তর্কবাগীশ বিয়ে করেন।বিয়ের পর তাঁর নাম রাখা হয় বেগম নূরুণনাহার তর্কবাগীশ।সরকারি বেগম নূরুণনাহার তর্কবাগীশ অর্নাস কলেজটি মাওলানা তর্কবাগীশ এর স্ত্রীর নামে নামকরণ করা হয়েছে।১০০ বছরের এই বাড়িটি এখনও সেই স্বর্ণযুগের স্মৃতি বহন করে চলেছে।ধন্যবাদ