বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক চট্টগ্রাম বিভাগীয় সহ সাংগঠনিক সম্পাদক ও চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক সাধারন সম্পাদক আবুল হাশেম বক্কর বলেছেন, সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি আমাদের জাতীয় ঐতিহ্যের অংশ।
দীর্ঘ ১৭ বছর পর বাংলাদেশ আবার নতুন করে স্বাধীনতা অর্জন করেছে। ফ্যাসিস্ট, হায়নারূপী জালিম হাসিনা সরকারের কবল থেকে ছাত্র জনতার ঐক্যবদ্ধ আন্দোলনের মাধ্যমে দেশকে রক্ষা করেছেন। দেশের পটপরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ‘শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা, নিরাপত্তা ও ধর্মীয় সম্প্রীতি রক্ষায় বিএনপি নেতাকর্মীরা কাজ করে যচ্ছে। বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান স্পষ্টভাবে নির্দেশনা দিয়েছেন, বিএনপিতে কোনো দুর্বৃত্তের জায়গা হবে না।
কেউ যদি বিএনপি ও অঙ্গসংগঠনের নাম কিংবা ব্যানার ব্যবহার করে জানমালের ক্ষতি করে, তাদের তালিকা আমাদের দিন এবং আটক করে আইনের হাতে তুলে দিবেন। দুষ্কৃতকারীদের চিহ্নিত করে দেশের সংখ্যলঘু সব শ্রেণিপেশার ও ধর্মের মানুষের নিরাপত্তা দিতে দিন-রাত কাজ করছে বিএনপি। কেউ গুজবে কান দেবেন না। পরিকল্পিতভাবে প্রোপাগান্ডা ছড়ানো হচ্ছে। স্বৈরাচার হাসিনার দোসররা দেশকে অস্থিতিশীল করতে তৎপর, তাদের রুখে দিতে সবাইকে সোচ্ছার এবং সজাগ থাকতে হবে।
তিনি আজ ৯ আগস্ট ২০২৪, শুক্রবার বাদ জুমা বিএনপি’র ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান জনাব তারেক রহমানের নির্দেশনায় দেশব্যাপী সাম্প্রদায়িক হামলা বন্ধ ও সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা প্রদানের নিশ্চিত করতে মহানগরীর এনায়েত বাজারস্থ গোয়ালপাড়া, কেদারনাথ কলোনী, কালি বাড়ি এলাকায় পরিদর্শন কালে পথ সভায় এসব কথা বলেন।
এসময় উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহবায়ক এস এম সাইফুল আলম, ইয়াছিন চৌধুরী লিটন, কোতোয়ালী থানা বিএনপির সভাপতি মনজুর রহমান চৌধুরী, সাবেক কাউন্সিলর এম এ মালেক, এনায়েত বাজার ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আলি আব্বাস খান, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনি. যুগ্ম সম্পাদক আমি মর্তুজা খান, বিএনপি নেতা মো. আলমগীর, মাহবুব আলম রানা, এনায়েত উল্লাহ, মুসা আলম, নূর উদ্দিন সোহেল, অঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ নওশাদ, আমিন উল্লাহ, আবদুল্লাহ আল জিতু, মো. সমসের আলী, আবদুল্লাহ আল মামুন, মো. তারেক, মোহাম্মদ হাসান, আবদুল জালিল, আবু সালেহ আবিদ, সাইফুল ইসলাম ফয়সাল প্রমূখ।